স্থানীয়রা জানান, নয়ন উপজেলার একটি দোকানে সেলসম্যান হিসেবে কাজ করে আসছিলেন। নয়ন কয়দিন থেকে স্থানীয় লোকদের বলে আসছিলেন তাঁকে এক ব্যক্তি টাকার জন্য চাপাচাপি করে আসছে। কিন্তু
টাকার জন্য কে বা কারা চাপ দিয়েছে সে ব্যাপারে কাউকে পরিষ্কার করে কিছু জানাননি। গত মঙ্গলবার থেকে নিখোঁজ হওয়ার পর পরিবারের সদস্যরা অনেক খোঁজাখুঁজি পর তাঁকে না পেয়ে ওই দিন সীতাকুণ্ড মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। এক পর্যায়ে বৃহস্পতিবার হাবিব রোডে তার বাড়ি সংলগ্ন মুক্তা পুকুর পাড় নামক এলাকার একটি গাছের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায় নয়নকে।
এদিকে স্থানীয় ও তার পরিবারের দাবি নয়নকে কেউ হত্যা করে গাছের সাথে ঝুলিয়ে দিয়েছে। আর সে যদি আত্মহত্যা করত তাহলে মরদেহ থেকে এত তাড়াতাড়ি দুর্গন্ধ বের হওয়ার কারণ কি। এ বিষয়ে সীতাকুণ্ড থানার ওসি মো. মজিবুর রহমান বলেন, লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট শেষে জানা যাবে এটি আত্মহত্যা না হত্যা।